জনগণ ভোট দিতে চায়, এতে কোনো দ্বিমত নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের বাহক হলো নির্বাচন, আর কোন পথ তো নাই। সুতরাং দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। যার মাধ্যমে জনগণ তার মালিকানা ফিরে পাবে। জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল সরকার হবে। যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। এর ব্যতিক্রম হওয়ার কোন সুযোগ নাই।’
দাঙ্গা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হক খালাসে
সুইডেনসহ তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ঢাকায় বৈঠক করেছে বিএনপি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর গুলশানে সুইডিশ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে এ বৈঠক হয়েছে...
শেখ হাসিনার ১৬ বছরের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে বিএনপির যে ধারাবাহিক সংগ্রাম তাতে অনেকের সঙ্গে নানাভাবে হয়রানি-নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল দলটির এখনকার স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে। তাঁর পিতা মাহমুদুন্নবী চৌধুরী ছিলেন ব্যবসায়ী। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পর বাংলার নেতারা যুক্তফ্রন্ট গঠন করে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নারদিয়া সিম্পসন। আজ বুধবার দুপুরে গুলশানে অবস্থিত বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়
যে মুক্ত বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের যে প্রত্যাশা আমরা করছি, এটা পূরণ করতে হলে আমাদের মধ্যে একটু ধৈর্যের প্রয়োজন আছে। সকলের সে কাজটা করতে হবে...
বাংলাদেশের মানুষের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ চলবে। একটা সোজা কথা—বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন হবে তাদের নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে, সংসদের মাধ্যমে। যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। এমন একটি ব্যবস্থার স্বপ্ন নিয়ে এতগুলো প্রাণ ঝরেছে...
জাতীয় ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘নতুন বাংলাদেশের জন্য আমরা সম্মিলিতভাবে সবাই মিলে কাজ করব। এখানে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন আছে। কোনো একটি দল এই কাজটি করতে পারবে না। জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে আমাদের এই কাজটা করত
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতন হয়েছে শেখ হাসিনার সরকারের। বিএনপিও এ জন্য অনেক দিন আন্দোলন করেছে। এখন দলটি সক্রিয়। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বৈঠক করেছে, চাপ দিয়ে যাচ্ছে দ্রুত নির্বাচনের জন্য।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের অফিশিয়াল নীতিমালা ‘পুরোপুরি ব্যর্থ’ হয়েছে। তাঁর মতে, ভারতের এই নীতি বাস্তবায়ন করতে গিয়েছে কতিপয় শক্তিশালী আমলা, পক্ষপাতদুষ্ট সাবেক কূটনৈতিক, তাত্ত্বিক ও সাংবাদিকদের নিয়ে এমন একটি ‘ইকোসিস্টেম’ গড়ে তুলেছিল যারা মাঠ পর্য
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের জন্য আত্মগোপনে থাকা ওই নেতাদের একজন দলের অভ্যন্তরীণ একটি স্বার্থন্বাষীগোষ্ঠীকে দায়ী করে বলেছেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) আমাদের কথা শোনেননি।’ এই গোষ্ঠীকে ‘গ্যাং অব ফোর’ বলে আখ্যায়িত করেন নেতাদের একজন। তিনি বলেন, গোষ্ঠীটি শেখ হাসিনাকে বাস্তব অবস্থা বুঝতে দেয়নি। এই চার নেতা হলেন শেখ
বিদেশে এতগুলো টাকা যে পাচার হয়েছে, এই টাকাগুলো বাংলাদেশে ফেরত আনার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। আমরা সাজেস্ট করেছি, সবাই মিলে একসাথে এটার জন্য কাজ করতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ ব্যাপারে সহযোগিতা করতে রাজি আছে...
দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক জাতিসংঘের কাছে আমাদের একটি আবেদন, সেটা হচ্ছে-একটি অবৈধ সরকারের অধীনে বাংলাদেশে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যা করা হয়েছে, তার একটি নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক মানের স্বচ্ছ তদন্ত। যার মাধ্যমে সম্পূর্ণ যে ঘটনা ঘটেছে...
নিরপেক্ষ নির্বাচন হবেই, বাংলাদেশে এবং দেশের বাইরে এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে কারও মনে কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশেও নেই, বাইরেও নেই, এটা তো হবেই
সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশে গণজাগরণ শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চলমান এই আন্দোলন এখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি
বৃষ্টিতে রাজধানী জলমগ্ন হওয়ার প্রসঙ্গে টেনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘দেশ আর্থিকভাবে এবং রাজনৈতিকভাবে তো এমনি ডুবে গেছে। এখন আপনারা পানিতে ডুবে যাওয়া দেখতে পারছেন। প্রকৃতপক্ষে সব দিক থেকেই বাংলাদেশ ডুবে গেছে।’